ফিজিক্যাল ফিটনেসের পাঁচটি নির্দেশক || ফিটনেস ঠিক রাখার উপায়
শারীরিকভাবে সুস্থ বা নীরোগ থাকা মানেই ফিট থাকা নয়। শারীরিক ফিটনেসের ধারণাটি আরও ব্যাপক। নিজেকে শারীরিকভাবে ফিট মনে করলে ঝটপট নিচের পয়েন্টগুলো মিলিয়ে দেখা যেতে পারে নিজে শারীরিকভাবে কতটা ফিট! • নীরবে ক্ষুধার কষ্ট সহ্য করতে পারেন? • ক্ষুধা পেলে কি চোখে অন্ধকার দেখেন? • সময়মতো খাবার না পেলে কি মেজাজ খারাপ হয়ে যায়? ক্ষুধার কষ্ট সহ্য করতে পারা এক অতিমানবীয় গুণ বটে! তবে একটু চেষ্টা করলে এই গুণটি যে কেউ আয়ত্ত করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে কার্যকর ট্রেনিং হতে পারে উপবাস। সপ্তাহে এক বা দুই দিন উপবাস শারীরিক ও মানসিকভাবে আপনাকে চাঙা ও উজ্জীবিত রাখবে; বাড়াবে ফিজিক্যাল ফিটনেস। আপনি কি দুয়েক রাত নির্ঘুম কাটালে কি অসুস্থ হয়ে পড়েন? আপনি কি একটানা কতক্ষণ কাজ করতে পারেন? আপনি কি প্রায়ই কি ক্লান্তি বা ঘুম ঘুম অনুভব করেন? আপনি কি প্রায়ই কি অসুস্থ থাকেন? উপরোক্ত মানদণ্ডগুলোর সঙ্গে আপনি আপনার অবস্থা মিলিয়ে নিয়েছেন। এবার পর্যালোচনা করুন আপনার ফিটনেস। আপনি যথার্থই ফিট হয়ে থাকলে আপনাকে অভিনন্দন! আর তা না হলেও ঘাবড়ানোর কিছু নেই! বিজ্ঞানসম্মত খাদ্যাভ্যাস, স্বাস্থ্য পরিচর্যা, মেডিটেশন, যোগাসন ও দমচর্চার মাধ্যমে সহজেই বাড়িয়ে নেওয়া যাবে শারীরিক ফিটনেস।